আগামী ৩ জুন তারুণ্য-কেন্দ্রিক ব্র্যান্ড রিয়েলমি ফাইভজি’র উন্নয়ন এবং এর সম্ভাবনা নিয়ে ‘মেকিং ফাইভজি গ্লোবাল: অ্যাক্সেসিবিলিটি ফর অল’ শীর্ষক একটি ভার্চুয়াল বৈশ্বিক ফাইভজি সামিট আয়োজন করতে যাছে। এই আয়োজনে তাদের সাথে আছে জিএসএমএ, কাউন্টারপয়েন্ট ও কোয়ালকম।
উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলো বর্তমান সময়ে আইসিটি খাতের নেতৃত্বস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত। সামিটে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিগণ ফাইভজি সম্পর্কে তাদের ভাবনা তুলে ধরবেন এবং ফাইভজি’র বিকাশের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ বিশ্বে কী ধরনের সম্ভাবনা তৈরি হবে তা নিয়ে আলোচনা করবেন।
জিএসএমএ ইন্টেলিজেন্সের প্রিন্সিপাল ইকোনোমিস্ট ক্যালভিন বাহিয়া; কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের ভিপি ও কো-ফাউন্ডার পিটার রিচার্ডসন; রিয়েলমির ব্র্যান্ড ডিরেক্টর জনি চেন; কোয়ালকম ইন্ডিয়া ও সার্কের ভিপি ও প্রেসিডেন্ট রাজেন ভাগাদিয়া; এবং রিয়েলমির ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং রিয়েলমি ইন্ডিয়া ও ইউরোপের সিইও মাধব শেঠ এ সামিটে অংশগ্রহণ করবেন।
অংশগ্রহণকারীরা বর্তমানের উদীয়মান বাজার সমূহে ফাইভজি’র প্রত্যাশিত বিকাশ, মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারে প্রতিবন্ধকতা, বৈশ্বিক মহামারি পরবর্তী সময়ে এর বিকাশের সম্ভাব্য উপায়, নিম্ন মূল্য পরিসীমায় ফাইভজি নামিয়ে আনা, ফাইভজি’র জন্য ফিচার সমৃদ্ধ স্মার্টফোন তৈরি এবং ফাইভজি প্রযুক্তিকে আরো ভালোভাবে ব্যবহার করা যাবে এমন অ্যাপ্লিকেশন করা ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করবেন।
রিয়েলমি এই ভার্চুয়াল সামিটে ফাইভজি যুগে তাদের ভূমিকা ও ভবিষ্যৎ পণ্য নিয়ে আলোচনা করবে। প্রতিষ্ঠানটি তুলে ধরবে, কেন তারা মনে করে তরুণদের জন্য ফাইভজি ইন্টারনেট সুবিধা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে? রিয়েলমি’র পণ্যগুলো কীভাবে ফাইভজি প্রযুক্তির সাথে অনবদ্য একটি অভিজ্ঞতা নিয়ে আসবে সে সম্পর্কে আলোকপাত করবে রিয়েলমি।
এই সামিটটি জিএসএমএ’র লাইভস্ট্রিম চ্যানেল ও রিয়েলমি’র অফিশিয়াল সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলো থেকে সম্প্রচারিত হবে। আগ্রহীরা নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে সামিটিটি দেখতে পারবেন: https://view6.workcast.net/register?cpak=4017110476703105 or https://youtu.be/KJIKMXQ40x4.
এ সামিট নিয়ে রিয়েলমি বাংলাদেশের টিম শাও বলেন, ‘এই সামিটটি রিয়েলমি’র জন্য অনেক গুরত্বপূর্ণ একটি আয়োজন, কারণ আমরা এ সামিটের মতামতগুলো গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করবো। এটি উল্লেখযোগ্য যে, তরুণদের পছন্দের ব্র্যান্ড রিয়েলমি ভবিষ্যতে বাংলাদেশে যেসব ফাইভজি সমর্থিত মোবাইলফোন আনবে সেগুলো সবার জন্য সহজলভ্য হবে এবং সর্বোচ্চ ফাইভজি সুবিধা নিয়েই ফোনগুলো আসবে। আমরা নিশ্চিত করবো যে সর্বোচ্চ সুবিধাসহ মোবাইল ফোনগুলো মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত পর্যায়ের সকল মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই থাকবে।’