বর্তমানে যেকোনো মোটরসাইকেল কম্পানি থেকে বেশি মডেল বাজারে এনেছে হিরো। হিরোর প্রতিটি মডেলই জয় করেছে হাজারো ক্রেতার বিশ্বাস এবং অর্জন করেছে ক্রেতাদের ভালোবাসা। ক্রেতাদের সুবিধা দিতে আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রকমের উদ্যোগ নিয়ে থাকি। মেগা সার্ভিস ক্যাম্প আমাদের সর্ববৃহৎ সার্ভিস প্রগ্রাম, যেখানে আমরা তিন দিনব্যাপী দেশজুড়ে সার্ভিস ক্যাম্পের মাধ্যমে হিরো ব্যবহারকারীদের স্বল্প মূল্যে সেবা প্রদান করি।
২০২০-২১ অর্থবছরে হিরো বিশ্বজুড়ে ১০ কোটিরও বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদন করে। হিরো এই চমৎকার মাইলফলক অর্জন করে মাত্র ১১ বছরে। বিশ্বের অন্য কোনো মোটরসাইকেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এত স্বল্প সময়ে এই মাইলফলক অর্জন করতে সক্ষম হয়নি।
করোনাকালে ক্রেতাদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে হিরো অনলাইন বুকিং সিস্টেম চালু করেছে মাত্র সাত দিনের মধ্যে। এতে ক্রেতারা বাসা থেকেই তাঁদের পছন্দের হিরো মোটরসাইকেলটি কিনতে পেরেছেন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে যাতায়াতের চমৎকার সমাধান হচ্ছে মোটরসাইকেল।
আমাদের হিরো ব্র্যান্ড নিয়ে অনেক কিছু করার পরিকল্পনা আছে এ বছর। বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্তি একটি উত্তেজনাপূর্ণ বিষয় এবং আমাদের লক্ষ্য থাকবে বাংলাদেশের এই সাফল্যকে ঐতিহাসিক করে রাখার। আমরা বিশ্বাস করি, ‘হিরোর দেশ বাংলাদেশ, যে হিরোরা অজস্র ত্যাগের মাধ্যমে আমাদের দেশ উপহার দিয়েছে এবং যে হিরোরা মেধা দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তাদের গতি হয়ে থাকতে চাই আমরা।’ বললেন নিলয় মোটরস লিমিটেডের হেড অব মার্কেটিং সাফকাত সাকিন।
২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে হিরো প্রথমবারের মতো ১৬০ সিসি পারফরম্যান্স মোটরসাইকেল ‘হিরো থ্রিলার ১৬০জ বাংলাদেশে লঞ্চ করে এবং দেশজুড়ে ব্যাপক সারা পায়। ‘থ্রিলার ১৬০জ একটি অতি ফিউচারিস্টিক বাইক এবং খুব অল্প সময়ে ক্রেতাদের ভালোবাসা অর্জন করেছে। এর পাশাপাশি আমাদের আরো বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় মডেলের আপডেট ভার্সন আসবে।
হিরোর অতি জনপ্রিয় মডেল হিরো হাংকের একটি আপডেট ভার্সনও আসবে এই বছর। সব কিছু মিলে ক্রেতাদের জন্য খুবই উত্তেজনাকর একটি বছর উপহার দেবে হিরো—বললেন আবরার রাকিন, ইনচার্জ সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং, এইচএমসিএল নিলয় বাংলাদেশ লিমিটেড।