Written by 2:14 pm News

করোনা ঠেকাতে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে বীকন ফার্মাসিউটিক্যালস

beacon pharma 2104270952
Walton and Herlan Ads

কোভিড-১৯ যা করোনা ভাইরাস নামে পরিচিত – সাম্প্রতিক সময়ে গণমাধ্যমের শিরোনামে প্রাধান্য বিস্তার করেছে। এশিয়ার বিভিন্ন অংশ এবং এর বাইরেও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। দেশে গত বছরের নভেম্বর থেকে এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত করোনাভাইরসের সংক্রমণ ছিল নিম্নমুখী। কিন্তু দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয় এ বছর মার্চ মাসে। দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ যেমন বেশি তীব্র, একইসাথে গুরুতর রোগী এবং মৃত্যুর সংখ্যাও প্রথম ঢেউয়ের তুলনায় অনেক বেশি। স্বাস্থ্য বিভাগের পরিসংখ্যানেই তা দেখা যাচ্ছে। সাধারণ সতর্কতা অবলম্বন করে এই ভাইরাসটির সংক্রমণ ও বিস্তারের ঝুঁকি কমিয়ে আনা যায়। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে মাস্ক পরা, নিয়মিত হাত ধোয়া এবং সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার কথা শুরু থেকে জানিয়ে আসছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে করোনা মহামারী বেড়ে যাওয়ায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় প্রভাব পড়েছে। সীমান্তবর্তী এই জেলায় করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের সঙ্গে উচ্চ হারে কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগী শনাক্ত হতে থাকায় এক সপ্তাহের লকডাউন চলছিল। করোনা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় আবারো ১ জুন থেকে ৭ জুন এক সপ্তাহের জন্য পুরো জেলায় ‘বিশেষ লকডাউন’ ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন।

ঠিক এই সময় আবারো বীকন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড বরাবরের মতই এই দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। বীকন ফার্মাসিউটিক্যালস সামাজিক দায়িত্বের অংশ হিসেবে গত বছর ফ্যাভিপিরা থেকে শুরু করে করোনায় ব্যবহৃত বিভিন্ন ঔষুধ সরবরাহ করে আসছে। এছাড়াও বীকন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এ দেশের মানুষের জন্য করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করে আসছে।

এরই অংশ হিসেবে বীকন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ৩ জুন ২০২১ ইং বৃহস্পতিবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলাবাসীর জন্য ৫০০০ মাস্ক ও হাইজিনেক্স প্লাস হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করে। এই সময় উপস্থিত ছিলেন বীকন ফার্মাসিউটিক্যালস এর ব্যবস্থপনা পরিচালক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের সংসদ সদস্য মোঃ এবাদুল করিম এমপি ও শিবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র সৈয়দ মনিরুল ইসলাম।

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্ব বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়ে আসছে। সরকারের পদক্ষেপ গুলোর মধ্যে রয়েছে এই ভাইরাস সম্পর্কে সচেতনতা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, করোনা উপসর্গ দেখা দিলে লুকিয়ে না রেখে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া, হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা রোগীদের সঙ্গে মানবিক আচরণ, ত্রাণকার্যে স্বচ্ছতা বজায় রাখা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম জোরদার করা।

Share this on
Close