Walton and Herlan Ads

ফুড এন্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট ২.০

ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ এর ‘ফুড এন্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট’ এর ২য় আসর আয়োজিত হয়েছে ৫ আগস্ট (শুক্রবার), ২০২২ গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলের গ্র্যান্ডবলরুমে। অনুষ্ঠানটির মূল প্রতিপাদ্য ছিলো খাদ্যপণ্যের মার্কেটিং সেক্টরের সম্ভাবনা ও বাস্তবতা।

আগষ্ট শোকের মাস তাই জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের প্রতি যথাযথ সম্মান জানানোর পর জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপরে মঞ্চে আসেন ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্সের সিইও জনাব মির্জা মোহাম্মদ ইলিয়াস। ২০১৪ সালে শুরু হওয়া একটি ফেসবুক গ্রুপ থেকে আজকের মার্কেটিং এবং ব্র্যান্ডিং অনুশীলনকারীদের মধ্যে একটি স্বতন্ত্র সত্তায় পরিণত হওয়া “ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশ” এর উদ্দেশ্য ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেন তিনি। ফুড এন্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট ২.০ এ যোগ দেবার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ও ফেস্টে বিভিন্ন ইনসাইটফুল সেশন উপভোগ করার আমন্ত্রণ জানিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন তিনি।

ওয়েলকাম স্পিচ দিতে এরপর মঞ্চে আসেন নেসলে বাংলাদেশের ডিরেক্টর অব সেলস জনাব সৈয়দ ইকবাল মাহমুদ হোসেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বর্তমান অর্থনৈতিক অস্থিরতার কথা উল্লেখ করে বলেন — ‘The only certain thing is the future is uncertain, we never know what is next’। পর পর দুইবার ফুড এন্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট আয়োজন করার জন্য আয়োজকদেরকে ধন্যবাদ দেন তিনি। পাশাপাশি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুড ব্র্যান্ড হিসাবে নেসলে এই প্রোগ্রামের মূল স্পনসর হতে পারার জন্য নিজেদের ভালো লাগার বিষয় ব্যক্ত করেন তিনি। উল্লেখ্য, নেসলে বাংলাদেশ ‘ফুড এন্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট ২.০’ এর পুরো সময়ে আনলিমিটেড ইন্সট্যান্ট সুপ ও ইন্সট্যান্ট কফির ব্যবস্থা করে।

ts

প্যানেল ডিসকাশন—১ এর পর সিঙ্গেল টক এর জন্য স্পিকার হয়ে আসেন নেসলে বাংলাদেশ এর সেলস ডিরেক্টর সৈয়দ ইকবাল মাহমুদ; তাঁর টপিক ছিলো, “Route to Market of Food Industry in Digital Era”। তার বক্তব্য তিনি কিছু তথ্য—উপাত্তের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন। যেখানে তিনি বলেন এখনো ভোক্তাদের বড় অংশটি গ্রামে বাস করছেন। তাই তার উপস্থাপনায় অনেকাংশ জুড়েই ছিলো রুরাল RTM ম্যানেজমেন্ট। রুরাল ও আরবানের জন্য তিনি পৃথক পৃথক RTM স্ট্রাটেজির কথা বলেছেন। পাশাপাশি রারবান (আরবান এরিয়া বা ডেভেলপড থানাগুলো যেখানে আরবানের যাবতীয় সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়) নামের আরেকটি টার্ম তিনি তুলে ধরেছেন। ডিজিটাইলাইজেশনের কথা বলতে গিয়ে বলেন একসময়ের খাতাকলম—কার্বন বাতিল হয়ে সেই জায়গা দখল করে নিয়েছে মোবাইল বা অ্যাপভিত্তিক ই—টু—ই অর্ডার প্রসেস। ভবিষ্যত RTM নিয়ে বলতে গিয়ে image recognition customer service এর কথা বলেছেন। যে পদ্ধতিতে একজন TSR দোকানে গিয়ে ছবি তুলে তা ক্লাউডে পাঠানোর পর অ্যাপের সাহায্যে ছবিটিকে তথ্যে রুপান্তরের মাধ্যমে কত পিস প্রোডাক্টের ডিমান্ড আছে তা এনালাইসিস করার পর ড্যাসবোর্ডে পাঠিয়ে দিবে। তবে তিনি ধারণা করছেন আগামী ৫—৭ বছর ট্র্যাডিশনাল ট্রেড চ্যানেলই অব্যাহত থাকবে কারণ এখনো বাংলাদেশের প্রায় ৯২% কাস্টমার বাসায় বসে অনলাইনে অর্ডার করার চেয়ে দোকানে গিয়ে ক্রয় করতে অভ্যস্থ। দেখেশুনে যাচাইবাছাই করে কেনাকেই তারা সাশ্রয়ী ও অধিক শ্রেয় মনে করেন।

অনুষ্ঠানের এই পর্যায়ে ‘Shifts & Challenges in Food & Beverage Marketing’ টপিক নিয়ে প্যানেল—১ এর ইন্টারেক্টিভ সেশনটি আরম্ভ হয়। এই প্যানেল ডিসকাশনে উঠে আসে ফুড মার্কেটের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জগুলো। বর্তমান অস্থির এই সময়ে প্রোডাক্ট এর ইনপুট/প্রাইম খরচ বেড়েছে, লজিস্টিক খরচ, বেড়েছে, বেড়েছে ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক মেইন্টেইনেন্স খরচ; অপরদিকে কমেছে ইনোভেশনের বাজেট, কমেছে মার্কেটিং কম্যুনিকেসানের বাজেট। Popular point of price ধরে রাখতে কোম্পানিগুলো খাচ্ছে হিমশিম। এই অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য কী কী শিফট প্রয়োজন তাই সামগ্রিক ভাবে উঠে এসেছে এই সেশন থেকে। যেই রিসোর্স বর্তমানে হাতে আছে তার অপটিমাম ব্যবহারের ব্যাপারে বক্তারা প্রত্যেকেই জোর দিয়েছেন। প্যানেল—১ মডারেট করেন মেহজাবিন বাঁধন (কাস্টোমার এক্সপেরিয়েন্স স্পেশালিস্ট ও গবেষক)। বক্তা হিসেবে ছিলেন তরুন ও উদীয়মান মার্কেটিয়ারগণ ও একজন মার্কেট গবেষক। বক্তারা হলেন — জনাব সাব্বির শাহাবুদ্দীন (হেড অব সেলস এন্ড মার্কেটিং, ওয়েলফুড বাংলাদেশ লিমিটেড), জনাব আশরাফুল আলম দূর্জয় (মার্কেটিং এন্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার; টেট্রাপ্যাক), জনাব ওমর শরীফ ইবনে হাই (হেড অব গ্রোথ, চালডাল ডট কম), জনাব আশফাক জামান (হেড অভ বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, কোয়ান্টাম কঞ্জুমার সলিউশন লিমিটেড)।

p1
p2

অনুষ্ঠানের এই পর্যায়ে ‘Shifts & Challenges in Food & Beverage Marketing’ টপিক নিয়ে প্যানেল—১ এর ইন্টারেক্টিভ সেশনটি আরম্ভ হয়। এই প্যানেল ডিসকাশনে উঠে আসে ফুড মার্কেটের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জগুলো। বর্তমান অস্থির এই সময়ে প্রোডাক্ট এর ইনপুট/প্রাইম খরচ বেড়েছে, লজিস্টিক খরচ, বেড়েছে, বেড়েছে ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক মেইন্টেইনেন্স খরচ; অপরদিকে কমেছে ইনোভেশনের বাজেট, কমেছে মার্কেটিং কম্যুনিকেসানের বাজেট। Popular point of price ধরে রাখতে কোম্পানিগুলো খাচ্ছে হিমশিম। এই অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য কী কী শিফট প্রয়োজন তাই সামগ্রিক ভাবে উঠে এসেছে এই সেশন থেকে। যেই রিসোর্স বর্তমানে হাতে আছে তার অপটিমাম ব্যবহারের ব্যাপারে বক্তারা প্রত্যেকেই জোর দিয়েছেন। প্যানেল—১ মডারেট করেন মেহজাবিন বাঁধন (কাস্টোমার এক্সপেরিয়েন্স স্পেশালিস্ট ও গবেষক)। বক্তা হিসেবে ছিলেন তরুন ও উদীয়মান মার্কেটিয়ারগণ ও একজন মার্কেট গবেষক। বক্তারা হলেন — জনাব সাব্বির শাহাবুদ্দীন (হেড অব সেলস এন্ড মার্কেটিং, ওয়েলফুড বাংলাদেশ লিমিটেড), জনাব আশরাফুল আলম দূর্জয় (মার্কেটিং এন্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার; টেট্রাপ্যাক), জনাব ওমর শরীফ ইবনে হাই (হেড অব গ্রোথ, চালডাল ডট কম), জনাব আশফাক জামান (হেড অভ বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, কোয়ান্টাম কঞ্জুমার সলিউশন লিমিটেড)।

অনুষ্ঠানের এই পর্যায়ে ‘Shifts & Challenges in Food & Beverage Marketing’ টপিক নিয়ে প্যানেল—১ এর ইন্টারেক্টিভ সেশনটি আরম্ভ হয়। এই প্যানেল ডিসকাশনে উঠে আসে ফুড মার্কেটের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জগুলো। বর্তমান অস্থির এই সময়ে প্রোডাক্ট এর ইনপুট/প্রাইম খরচ বেড়েছে, লজিস্টিক খরচ, বেড়েছে, বেড়েছে ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক মেইন্টেইনেন্স খরচ; অপরদিকে কমেছে ইনোভেশনের বাজেট, কমেছে মার্কেটিং কম্যুনিকেসানের বাজেট। Popular point of price ধরে রাখতে কোম্পানিগুলো খাচ্ছে হিমশিম। এই অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য কী কী শিফট প্রয়োজন তাই সামগ্রিক ভাবে উঠে এসেছে এই সেশন থেকে। যেই রিসোর্স বর্তমানে হাতে আছে তার অপটিমাম ব্যবহারের ব্যাপারে বক্তারা প্রত্যেকেই জোর দিয়েছেন। প্যানেল—১ মডারেট করেন মেহজাবিন বাঁধন (কাস্টোমার এক্সপেরিয়েন্স স্পেশালিস্ট ও গবেষক)। বক্তা হিসেবে ছিলেন তরুন ও উদীয়মান মার্কেটিয়ারগণ ও একজন মার্কেট গবেষক। বক্তারা হলেন — জনাব সাব্বির শাহাবুদ্দীন (হেড অব সেলস এন্ড মার্কেটিং, ওয়েলফুড বাংলাদেশ লিমিটেড), জনাব আশরাফুল আলম দূর্জয় (মার্কেটিং এন্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার; টেট্রাপ্যাক), জনাব ওমর শরীফ ইবনে হাই (হেড অব গ্রোথ, চালডাল ডট কম), জনাব আশফাক জামান (হেড অভ বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, কোয়ান্টাম কঞ্জুমার সলিউশন লিমিটেড)।

p3
p4

অনুষ্ঠানের এই পর্যায়ে ‘Shifts & Challenges in Food & Beverage Marketing’ টপিক নিয়ে প্যানেল—১ এর ইন্টারেক্টিভ সেশনটি আরম্ভ হয়। এই প্যানেল ডিসকাশনে উঠে আসে ফুড মার্কেটের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জগুলো। বর্তমান অস্থির এই সময়ে প্রোডাক্ট এর ইনপুট/প্রাইম খরচ বেড়েছে, লজিস্টিক খরচ, বেড়েছে, বেড়েছে ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক মেইন্টেইনেন্স খরচ; অপরদিকে কমেছে ইনোভেশনের বাজেট, কমেছে মার্কেটিং কম্যুনিকেসানের বাজেট। Popular point of price ধরে রাখতে কোম্পানিগুলো খাচ্ছে হিমশিম। এই অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য কী কী শিফট প্রয়োজন তাই সামগ্রিক ভাবে উঠে এসেছে এই সেশন থেকে। যেই রিসোর্স বর্তমানে হাতে আছে তার অপটিমাম ব্যবহারের ব্যাপারে বক্তারা প্রত্যেকেই জোর দিয়েছেন। প্যানেল—১ মডারেট করেন মেহজাবিন বাঁধন (কাস্টোমার এক্সপেরিয়েন্স স্পেশালিস্ট ও গবেষক)। বক্তা হিসেবে ছিলেন তরুন ও উদীয়মান মার্কেটিয়ারগণ ও একজন মার্কেট গবেষক। বক্তারা হলেন — জনাব সাব্বির শাহাবুদ্দীন (হেড অব সেলস এন্ড মার্কেটিং, ওয়েলফুড বাংলাদেশ লিমিটেড), জনাব আশরাফুল আলম দূর্জয় (মার্কেটিং এন্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার; টেট্রাপ্যাক), জনাব ওমর শরীফ ইবনে হাই (হেড অব গ্রোথ, চালডাল ডট কম), জনাব আশফাক জামান (হেড অভ বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, কোয়ান্টাম কঞ্জুমার সলিউশন লিমিটেড)।

শেষ সেশনটি ছিলো মার্কেটিং জগতের দুই দিকপালকে নিয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ এর শিক্ষক ডঃ খালেদ মাহমুদ এর মডারেশনে জনাব সৈয়দ আলমগীর (এমডি ও সিইও) ও প্রফেসর ডঃ মীজানুর রহমান এই দুই বিজ্ঞ ব্যক্তিত্ব শেষ সেশনটিকে করে তুলেছিলো উপভোগ্য এবং চিত্তাকর্ষক। আলোচনায় বার বার উঠে এসেছে রিস্ক ম্যানেজম্যান্টের কথা, কাস্টমারের মাইন্ড রীড করার পরামর্শ, মানুষের লাইফস্টাইল হ্যাবিট পরিবর্তন হচ্ছে সেই দিকে লক্ষ্য রেখে কঞ্জুমারের জন্য পণ্য বা সেবা ডিজাইন করতে হবে। খরচের ক্ষেত্রে কৃচ্ছতাসাধনের ব্যাপারটিও উঠে এসেছে এই ডিসকাশনে। ব্যাক্তিপর্যায় থেকে শুরু করে প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিটি ক্ষেত্রে কৃচ্ছতাসাধনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন বক্তারা। পরিশেষে, বক্তারা আশা প্রকাশ করে বলেছেন, বর্তমানে ব্যবসায়ে প্রতিবন্ধকতা থাকলেও সম্ভাবনাও আছে যেহেতু খাদ্য ও পানীয় এমন দুটি উপাদান যেগুলোর উপযোগীতা প্রাত্যহিক।


প্রতিটি প্যানেল ডিস্কাশনের পরে শ্রোতাদের সাথে প্রশ্নোত্তর পর্ব ফেস্টকে আরো চিত্তাকর্ষক করে তুলেছে। প্যানেল ডিসকাশন, ক্রেস্ট বিতরণ ও ব্র্যান্ড প্রাক্টিশনার্স বাংলাদেশ এর অন্যতম এডমিন জনাব মোঃ সোহরাব হোসেন এর ভোট অফ থ্যাঙ্কস শেষে রাতের খাবারের মাধ্যমে ফেস্টের সমাপ্তি ঘটে।

pms
Close